কালোজিরার উপকারিতা ও অপকারিতা এবং কালোজিরা খাওয়ার নিয়ম

কালোজিরা উপকারিতা ও অপকারিতা এবং কালোজিরা খাওয়ার নিয়ম সম্পর্কে চলুন বিস্তারিত জেনে নেই। কালোজিরা একাধিক ক্ষেত্রে ব্যবহার হয়ে আসছে প্রাচীনকাল থেকে। প্রাচীনকাল থেকে মানুষ কালোজিরা রান্নার মসলা হিসেবে ও বিভিন্ন রোগব্যাধি প্রতিরোধে ব্যবহার করে থাকে।
কালোজিরার-উপকারিতা-ও-অপকারিতা-এবং-কালোজিরা-খাওয়ার নিয়ম
কালোজিরা একটি মাঝারি আকৃতি মৌসুমী গাছ। কালোজিরার একবার ফুল হয় কয়েকবার ফল হয়। কালোজিরার মৌসুমী গাছের ফুল আবার দুই ধরনের হয়, পুরুষ এবং স্ত্রী ফুল। কালোজিরা ফুলের বিবরণ সাধারণত সাদা রংয়ের ও পাঁচটি পাপড়ি বিশিষ্ট হয়ে থাকে। বিজ্ঞানসম্মত কলেজের নাম হল-Nigella Sativa Linn। প্রাচীন সভ্যতার পর থেকে আবার কালোজিরা রান্নার মসলা হিসেবে খুবই জনপ্রিয়। তবে এ কালোজিরার অন্যতম একটি মসলা হচ্ছে পাঁচ ফরন।

কালোজিরা রান্নার মসলার পাশাপাশি বিভিন্ন রোগের ঔষধের গুণাবলী বিশিষ্ট। প্রাচীনকাল থেকেই কালোজিরা বিভিন্ন চিকিৎসার ক্ষেত্রে ব্যবহার করা হয়ে আসছে। কালোজিরা উপকারিতা ও অপকারিতা এবং কালোজিরা খাওয়ার নিয়ম সম্পর্কে বিস্তারিত আপনাদের মাঝে তুলে ধরব। বিস্তারিত জানতে আর্টিকেলটি শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত পড়ুন।

কালোজিরার উপকারিতা ও খাওয়ার নিয়ম কি

কালোজিরা মানুষের শরীরে রোগ প্রতিরোধের ক্ষমতা রাখে।তাই কালোজিরা খাওয়া প্রতিটা মানুষের শরীরের জন্য উপকার। এবং এই কালোজিরার ভিতরে অনেক ঔষধি গুণাবলী রয়েছে। কালোজিরা থেকে তেল তৈরি করা হয়। যদি কারো জ্বর, সর্দিকাশি, মাথা ব্যথা এসব রোগী ভুগছেন তাদের জন্য দুই চা চামচ কালোজিরা তেলের সাথে এক চা চামচ মধু মিশিয়ে খেলে এসব নিরাময় করতে পারবেন।

কালোজিরার তেল মাথা ব্যথার জন্য খুবই উপকারী। যদি কারো মাথা ব্যথা করে তাহলে কালোজিরার তেল মাথায় লাগিয়ে রাখুন। একটু পর খেয়াল করবেন আপনার মাথা ব্যথা অনেকটাই কমে গেছে। কালোজিরা যেমন মানুষের শরীরের ভিতরে রোগ ব্যাধি দূর করে তেমনি শরীরের উপর অংশ রোগ ব্যাধি নিরাময় করতে সাহায্য করে।


কালোজিরা তেল চুল পড়া থেকে বাঁচার জন্য অনেক সাহায্য করে। আপনাদের যদি কারো চুল পড়ার সমস্যা থাকে। তাহলে অবশ্যই কালোজিরা তেল গোসল করার পরে মাথায় লাগিয়ে রাখুন। কালোজিরা তেল মাথায় ব্যবহার করতে করতে অবশ্যই খেয়াল করবেন চুল পড়া দিন দিন অনেকটা কমে যাচ্ছে কমে যাচ্ছে।

কালোজিরা দাঁতের ব্যথা থেকে মুক্তি পেতে অনেক উপকারী ভূমিকা পালন করে। আপনাদের যদি কারো দাঁতের ব্যথার সমস্যা থাকে। তাহলে অবশ্যই উষ্ণ গরম পানির সাথে কালো জিরা মিশিয়ে কলিকুচি করলে অতি সহজেই এই ব্যথার সমস্যা থেকে মুক্তি পাবেন। এবং কালোজিরা মুখের ভিতরে নিলে ভিতরে থাকা জীবাণু অতি সহজেই মেরে ফেলতে সক্ষম ।

প্রতিদিন কালোজিরা খেলে কি কি উপকার হয়

দাঁতের ব্যথার সমস্যা- প্রতিদিন কালোজিরার নিয়মিত সেবন করলে আপনার শরীরের অনেকগুলি রোগ ব্যাধি থেকে মুক্তি পেতে পারেন। যদি কারো পেটে ব্যথা করে তাহলে কালোজিরা ভাজা করে গুঁড়ো করে এক গ্লাস গরম দুধের সাথে মিশিয়ে সেবন করলে পেটে ব্যথা থেকে মুক্তি পাবেন। এবং এটি এক সপ্তাহ নিয়ম অনুযায়ী সেবন করলে আপনি এর ফলাফল অবশ্যই বুঝতে পারবেন।

ডায়েটের নিয়রাম- প্রতিদিন নিয়মিত কালোজিরা সেবন করলে যারা ডায়েটের জন্য চিন্তা করেন তারা এ সমস্যার সমাধান অতি সহজে পেয়ে যেতে পারেন। আপনারা যখন রান্না করেন, রান্না তরকারির ভিতর কালোজিরা ব্যবহার করতে পারেন। অনেক সময় রুটি বানানোর সময় রুটির ভিতরে কালোজিরা মিশাতে পারেন। এবং মধুর সাথে কালোজিরা মিশিয়ে খেতে পারেন। এবং টক দইয়ের সাথে কালোজিরা মিশিয়ে খেলে শরীরের জন্য সবচেয়ে বেশি উপকারী।

ওজন কমাতে সক্ষম- কালোজিরার ভিতরে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে আন্টি-ইনফ্লামেটরি। এবং কালোজিরা শরীরে ওজন কমাতে অনেক সাহায্য করে। এবং স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা কালোজিরা তেল খাওয়ার পরামর্শ দেন।

দৃষ্টিশক্তি বৃদ্ধি- দৃষ্টিশক্তি বৃদ্ধির অন্যতম একটি অবদান উপাদান কালোজিরা। কালোজিরা খেলে চোখের ভিতরে লাল লাল ভাব দূর করে। এবং চোখের নিচে কালো দাগ পড়ে গেলে সেটাও দূর করে। অনেক সময় স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা কালোজিরা খেতে বলে চোখে নিচে কালো দাগ দূর করার জন্য।

রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ- কালোজিরা খেলে রক্তচাপ থেকে মুক্তি পাবেন। রক্তচাপের নিরাময়ের অন্যতম একটি উপাদান হচ্ছে কালোজিরা। আপনাদের যাদের রক্তচাপের সমস্যা দেখা দেয় তাদের জন্য গরম চায়ের ভিতর কালোজিরা মিশিয়ে অথবা পানির সাথে মিশিয়ে খেলে রক্তচাপ কমাতে সাহায্য করে।

ডায়াবেটিস প্রতিরোধ- বর্তমানে ডায়াবেটিস রোগ প্রতিটা মানুষের শরীরের ভেতরে আছে। এবং এই রোগটি বর্তমান যুগে মরণদায়ক রোগ হিসেবে রয়েছে। এবং এই রোগটিতে মৃত্যুর আশঙ্কা বেশি থাকে। আপনাদের যাদের ডায়াবেটিস আছে তারা প্রতিদিন নিয়মিত গরম চায়ের সাথে কালোজিরার তেল মিশ্রণ খেতে পারেন। স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য কালোজিরা খেতে বলে।

জন্ডিস বা লিভারের সমস্যার সমাধান- কালোজিরা লিভারের সমস্যার সমাধানের গুরুত্বপূর্ণ একটি উপাদান। কালোজিরাতে অধিক পরিমাণ এন্টিঅক্সিডেন্ট রাসায়নিক পদার্থ আছে যা লিভারের বিষাক্ত কিছু থাকলে সেটাকে নিরাময় করে দেয়। তাই আপনাদের যদি লিভারের সমস্যা দেখা দেয় তারা নিয়মিত কালোজিরা খাওয়া খুবই জরুরী।

মধু ও কালোজিরা খাওয়ার উপকারিতা

মধু ও কালোজিরা মিশ্রণ করে নিয়মিত খেলে অনেক রোগব্যাধি থেকে রক্ষা পেতে পারেন। আপনাদের যদি কারো পেট ব্যথা করে। তাহলে অবশ্যই উষ্ণ গরম পানির সাথে কালোজিরা মিশে খেলে পেট ব্যথা সমস্যার সমাধান পেতে পারেন। আপনারা যদি ডায়েটের জন্য সমাধান নিতে চান তাহলে এক চা চামচ কালোজিরা তেলের সাথে দুইটা চামচ মধু মিশ্রণ করে খেতে পারেন।


কালোজিরা ও মধু নিয়মিত মিশ্রণ করে খেলে শরীরে অনেকগুলি রোগের নিরাময় পেতে সক্ষম হবেন। এবং যারা গ্যাস্ট্রিকের সমস্যায় ভুগছেন তাদের জন্য নিয়মিত এক চা চামচ কালোজিরার তেলের সাথে এক গ্লাস দুধ অথবা দুই চা চামচ মধু খেতে পারেন। এবং এক সপ্তাহ পরে আপনার ফলাফল অবশ্যই পেয়ে যাবেন। প্রাচীন কাল থেকেই মানুষ কালোজিরা ব্যবহার করে থাকে এবং এটি অনেকগুলি রোগের নিরাময় করে থাকে।

দুধের সাথে কালোজিরা খাওয়ার উপকারিতা

দুধের সাথে কালোজিরা খাওয়ার গুণাবলীর অপরিসীম। দুধের সাথে কালোজিরা খেলে শরীরে ওজন কমিয়ে দেয়। এবং স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা বলে থাকে দুধ ও কালোজিরা শরীরের মেটাবলিজম বাড়াতে সাহায্য করে। আর শরীরে মেটাবলিজম অধিক পরিমাণে থাকলে হজম শক্তি বৃদ্ধি পায়। আপনারা যারা শরীরে ওজন কমাতে চান অবশ্যই এক গ্লাস দুধের সাথে কালোজিরা মিশিয়ে খেতে পারেন।
দুধের-সাথে-কালোজিরা-খাওয়ার-উপকারিতা
আমাদের ভিতর অনেকেই আছে যাদের হজম শক্তি খুবই দুর্বল। এবং অল্প বয়সেই শরীরের ওজন অধিক মাত্রায় অনেক বেশি হয়ে যায়। অথবা বয়স বাড়ার সঙ্গে শরীরেও যেন বেড়ে যায়। এগুলো থেকে মুক্তি পেতে দুধ ও কালোজিরা খাওয়ার গুরুত্ব অপরিসীম। নিয়ম করে দুধের সাথে কালোজিরা খেলে শরীরের হজম শক্তি বৃদ্ধি করে। যার ফলে শরীরে ওজন বয়স অনুযায়ী ঠিক থাকে।

দুধের সাথে কালোজিরা খেলে আমরা অনেকগুলি রোগ থেকে রক্ষা পেতে পারি। আপনাদের যদি কারো পেট ব্যথার সমস্যা দেখা দেয় তাহলে অবশ্যই এক গ্লাস গরম দুধের সাথে দুই চা চামচ কালোজিরা তেল মিশ্রণ করে খেলে পেট ব্যথার সমস্যার সমাধান পেতে পারেন।

কালোজিরা খাওয়ার ৫ উপকারিতা

কালোজিরা খাওয়ার উপকারিতা অপরিসীম। কালোজিরা খাওয়ার ফলে আমরা ছোটখাটো রোগব্যাধি থেকে মুক্তি পেয়ে থাকি। প্রাচীনকাল থেকেই মানুষ কালোজিরা ব্যবহার করে থাকে। অনেক সময় কালোজিরা ব্যবহারের শরীরে সমস্যার সমাধান পেয়ে থাকে। যেমন কারো চুল পড়া সমস্যা থাকলে কালোজিরা তেল মাথায় ব্যবহার করলে চুল পড়া সমস্যার সমাধান পেয়ে থাকে।

শরীরের রক্তচাপ দেখা দিলে আপনারা কালোজিরা ব্যবহার করতে পারেন। গরম দুধের সাথে অথবা উষ্ণ গরম পানির সাথে কালোজিরা তেল মিশ্রণ করে খেলে রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে চলে আসে। আবার কালোজিরা খাওয়ার ফলে আপনারা যারা ডায়েট করতে চান অবশ্যই তারা এক চা চামচ কালোজিরা তেলের সাথে দুইটা চামচ মধু মিশ্রণ করে খেয়ে নিতে পারেন। নিয়ম করে করে খাওয়ার পর অবশ্যই প্রতিক্রিয়া ও কার্যক্রম বুঝতে পারবেন।

কালোজিরা খাওয়ার গুরুত্বপূর্ণ ৫ উপকারিতা হলোঃ
  • হজমের শক্তি দূর করতে সহায়তা করে
  • মাথা ব্যথা দূর করে
  • লিভারের সমস্যা দূর করে
  • ডায়াবেটিস প্রতিরোধ করে
  • রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করে

প্রতিদিন কালোজিরা খেলে কি ক্ষতি হতে পারে

কালোজিরা সেবন করলে যেমন এর ভালো দিকে আছে তেমনি অধিক মাত্রা সেবন করলে এর খারাপ দিকে ও হতে পারে। কালোজিরা উপকারিতা ও অপকারিতা এবং কালোজিরা খাওয়ার নিয়ম সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নেই। দুই থেকে তিন মাসের অধিক মাত্রায় কালোজিরা সেবন করলে অনেক সমস্যা দেখা দেয়। যেমন ত্বকের উপর প্রভাব পড়ে। এবং বমি বমি ভাব ও বুক জ্বালাপোড়া করে।


এবং বিশেষ করে যারা গর্ভবতী অবস্থায় কালোজিরা খেলে গর্ভপাতের আশঙ্কা দেখা দেয়। অধিক মাত্রায় কালোজিরা সেবন করলে অনেক সময় কিডনি সমস্যা দেখা দেয়। যেটা মরণদায়ক রোগ হিসেবে পরিচিত। আবার নিয়মিত কালোজিরার সেবন করলে ডায়রিয়ার সমস্যা দেখা দেয়। এবং পেট ব্যথা করে অথবা টানটান অনুভব হয়।

কালোজিরা সেবনের ফলে এর অনেকগুলি ভালো দিক আছে। এবং কালোজিরা অনেকগুলি রোগের নিরাময়ের গুরুত্বপূর্ণ অপরিসীম। তবে আমরা সমস্যা দেখা দিলে আমরা নিয়ে অনুযায়ী কালোজিরা সেবন করব। এবং আমরা অধিক মাত্রায় অথবা দুই থেকে তিন মাসের অধিক কালোজিরা সেবন করা থেকে দূরে থাকবো। এই আর্টিকেলটির মাধ্যমে আমরা জানতে পারলাম অধিক মাত্রায় কালোজিরা সেবন করলে কি কি ক্ষতি হয়।

গর্ভবতী অবস্থায় কালোজিরা খাওয়ার উপকারিতা

কালোজিরা খুবই পুষ্টিগুণ সমৃদ্ধ একটি খাবার। গর্ভবতী অবস্থায় সাধারণত রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমে যায়। এজন্য আপনি চাইলে সবজি জাতীয় অথবা ডালের ভিতরে কালোজিরা মিশিয়ে খেতে পারেন। এবং রসুন বা পেঁয়াজ এর সাথে ভর্তা করে খেতে পারেন। এটি অনেক হেলদি একটি খাবার। যদিও গর্ব অবস্থায় বমি ভাব ও গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা দেখা দেয় তাহলে কালোজিরা খাওয়ার পরিমাণ টা একটু কমায় দিবেন।
গর্ভবতী-অবস্থায়-কালোজিরা-খাওয়ার-উপকারিতা
গর্ভবতী অবস্থায় কালোজিরা এক সপ্তাহ পর একদিন খাবেন। এটির শরীরে অনেক পুষ্টি সমৃদ্ধ খাবার। গর্ভবতী অবস্থায় কালোজিরা পরিমাণটা কমায় দিয়ে সপ্তাহে এক থেকে দুই দিন খাবেন। অধিক মাত্রায় খেলে এটি সমস্যার কারণ হয়ে দাঁড়াতে পারে। চেষ্টা করবেন গর্ভবতী অবস্থায় কালোজিরা পরিমাণ মত খাওয়ার। এবং আপনারা হয়তো অনেকেই ভাবেন গর্ভবতী অবস্থায় কালোজিরা একদমই খাওয়া নিষেধ। তাদের জন্য বলব কালোজিরা খেতে পারেন কিন্তু অধিক পরিমাণে খাওয়া যাবে না।

লেখকের শেষ কথা

কালোজিরা উপকারিতা ও অপকারিতা এবং কালোজিরা খাওয়ার নিয়ম এ সম্পর্কে বিস্তারিত আপনাদের মাঝে তুলে ধরেছি। এবং এই আর্টিকেলের ভিতরে তুলে ধরেছি কালোজিরা খেলে কি কি উপকার আপনারা পান। এবং কালোজিরা খেলে কি কি অপকারিতার সম্মুখীন হন। প্রাচীনকাল থেকেই এই কালোজিরার ঔষধি গুণাবলী অধিক গুরুত্বপূর্ণ। কালোজিরা খেলে অনেক রোগের নিরাময় করতে সক্ষম হতে পারে।

কালোজিরা উপকারিতা ও অপকারিতা এবং কালোজিরা খাওয়ার নিয়ম সম্পর্কে আপনারা যে সকল বন্ধুরা জানেন না। আপনার সেই সকল বন্ধুদের মাঝে এই আর্টিকেলটি শেয়ার করে দিন। এই আর্টিকেলটি আপনার বন্ধুদের কাছে শেয়ার করার মাধ্যমে আপনার বন্ধুও জানতে পারবে কালোজিরার উপকারিতা ও অপকারিতা এবং কালোজিরা খাওয়ার নিয়ম সম্পর্কে বিস্তারিত।" ধন্যবাদ"


এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url